.png)
বাংলাদেশে ই-কমার্স খাত ১৯৯৯ সাল থেকে যাত্রা শুরু করলেও পূর্নাঙ্গ ও পেশাদার ই-কমার্স এর সূচনা ২০০৯ সাল থেকে । ২০০৯ সাল থেকে ই-ইকমার্স এর প্রচলন থাকলেও তা বাজারে তেমন কোন স্থান দখল করে নিতে পারেনি । বাংলাদেশে ই-কমার্স এর বিকাশ শুরু হয় মূলত ২০১৪ সাল থেকে। ২০১৪ সালে ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের নিয়ে একটি ট্রেড এসোসিয়েশন গঠিত হয় যার নাম “ই-কমার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ” (e-Commerce Association of Bangladesh)-ই-ক্যাব নামে আত্মপ্রকাশ করে। ই-ক্যাব এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন জনাব রাজিব আহমেদ । তিনি অত্যন্ত চৌকস একজন ব্যক্তি ছিলেন । বাংলাদেশের ই কমার্স ইন্ড্রাস্ট্রিকে একটি প্রাতিষ্ঠানিক রুপ দেওয়ার জন্য তৎকালীন সময়ে তিনি সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে ছিলেন ।
ই-ক্যাব মূলত ই-কমার্স ব্যবসার সাথে জড়িত এমনসব উদ্যোক্তাদের ট্রেড এসোসিয়েশন। এক কথায় যারা অনলাইনে ব্যবসা করে তাদের সংগঠন এবং যারা অনলাইনে ব্যবসা করে তারাই ই-ক্যাবের সদস্য হতে পারবেন ও যারা ই-ক্যাবে রেজিস্ট্রেশন করে সদস্য সনদ সংগ্রহ করেছেন তারাই ই-ক্যাব মেম্বার। বর্তমানে ই-ক্যাবের ১৭০০ মেম্বার রয়েছে।
একজন উদ্যোক্তা ই-ক্যাবের সদস্য হওয়ার পর
বেশ কিছু সুবিধা পেয়ে থাকে তারমধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য কিছু বেনিফিট নিয়ে আলোচনা করা
হলো ।
·
ই-ক্যাব বছরব্যাপী বিভিন্ন ওয়ার্কশপ ও ট্রেনিং
এর আয়োজন করে থাকে। ই-ক্যাবের সদস্য হলে এসব ট্রেনিং এ অংশগ্রহনের মাধ্যমে ই-কমার্স বিষয়ে নিজের পার্সোনাল
স্কিল আরো ডেভলপ করতে পারে ।
·
করোনা পরিস্থিতি বা অন্য কোন জরুরী সময় যেখানে
সাধারণভাবে মালামাল বা পণ্য পরিবহন বন্ধ থাকে , সেখানে ই-ক্যাবের সদস্য হওয়ার ফলে
জরুরী অবস্থায় নিত্য প্রয়োজনীয় মালাল পরিবহনে অনুমতি দিয়েছে, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ,
ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ফলে তারা বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতেও
তাদের নিত্যপণ্যের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে অনায়াসে।
·
ই-ক্যাবের সম্মানিত সদস্যদের বর্তমানে বেশ কয়েকটি
ব্যাংক বিনা মাশুলে ডুয়েল কারেন্সি কার্ড দেয়। এই কার্ড দিয়ে ফেসবুকে এড দেয়ায়ার পাশাপাশি
বিভিন্ন ইন্টারন্যাশনাল ট্রানজেকশন করাও সম্ভব ।
·
নতুন উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়িক যেকোনো পরামর্শ দিয়ে
থাকে ই-ক্যাবের সাপোর্ট সেন্টার।
· ই-ক্যাবের সদস্যগন বিভিন্ন আলোচনায় যোগ দিয়ে নিজের মতামত জানানোর সুযোগ পান।
ই-ক্যাবের সদস্য ফি-১০০০ টাকা এবং বার্ষিক ফি ২০০০ টাকা। বর্তমানে ই-ক্যাবের সদস্য হওয়ার জন্য প্রথম বছর ৩০০০ টাকা এবং পরে প্রতি বছর ২০০০ টাকা ফি দিতে হয়। পরিবর্তন না হওয়া পর্যন্ত এটাই চলবে। তবে বর্তমানে প্রথমবার দিতে হয় ৫০০০ টাকা। এর মধে ১০০০ টাকা উন্নয়ন তহবিল এবং ১০০০ টাকা কল্যাণ তহবিল। মোট প্রদেয় ৫০০০ টাকা। পরের বছর থেকে কিন্তু ২০০০ টাকাই। ই-ক্যাবের সদস্য হওয়ার জন্য কোথায় যোগাযোগ করব? ই-ক্যাবের সদস্য হওয়ার জন্য যোগাযোগ: 09678100700 ই-ক্যাবের সদস্য হওয়ার জন্য রেজিস্ট্রেশন লিংক? registration.e-cab.net
ই-ক্যাব সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন - https://e-cab.net/
► সকল ক্যাটাগরী ব্রাউজ করতে এখানে ক্লিক করুন..... ⟲ |
এই আর্টিকেলের তথ্য ও বিষয়বস্তু পূর্ব-প্রকাশিত উৎস থেকে গৃহীত হয়েছে বা তার আলোকে সম্পাদিত হয়েছে। উক্ত তথ্যের দায়ভার কোনভাবেই আমাদের নয়। বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন.......... All information and data used in this article collected from a pre-published source. We are not responsible for that information. Read details...... | |||
আপনার একটু সমর্থনই আমাদের এগিয়ে চলা ও আরও ভাল কিছু করার অনুপ্রেরণা যোগায়। আপনার মূল্যবান সমর্থনটি জানাতে ভিজিট করুন আমাদের সমাজিক যোগযোগের পেজগুলোতে ও লাইক, ফলো ও সাবস্ক্রইব করে আমাদের সাথে থাকুন। ধন্যবাদ | |||
কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সরকার ঘোষিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন। বিস্তারিত....... |
0 Comments: